মোংলায় সুর্যমুখী চাষ অসহায় পরিবারের মুখে হাসি
উপজেলা প্রতিনিধি
প্রকাশ: ১২:০৭ পূর্বাহ্ন, ২৫শে মার্চ ২০২৩
বাগেরহাট হীড বাংলাদেশ বাস্তবায়নে মোংলা উপজেলার মাছমারা গ্রামে লবনাক্ততা প্রবণ এলাকায় সুর্যমুখী চাষে উদ্বুদ্ধ হয়ে সূর্যমুখী চাষ করায় বাম্পার ফলনে গরীব অসহায় পরিবারের মুখে হাসি ফুটেছে।
প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা এক ইঞ্চি জায়গাও যেন কত ফাঁকা না থাকে তারই ধারাবাহিকতায় হীড বাংলাদেশ প্রথমে এই লবণাক্ত জমিতে যেখানে ধান উৎপন্ন হতো না কোন ফসল উৎপন্ন হতো না সেখানে সূর্যমুখী বিজ দিয়ে পরীক্ষা মূলক ভাবে কার্যক্রম শুরু করেন। এবং চাষীদের হাতে কলমে প্রশিক্ষণ নগদ অর্থ ,কীটনাশক ওষুধ প্রদান করেন যার ফলে চাষীদের মুখে আজ হাসি ফুটেছে।
মোংলার মাছমারা গ্রামের সূর্যমুখী চাষীদের উদ্বুদ্ধ করে বীজ, সার,নগত অর্থ, সেক্সের মটর, সহ হাতে কলমে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই সূর্যমুখী চাষ উৎসাহিত করেন পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন এর আর্থিক সহায়তায় হীড বাংলাদেশ বাগেরহাট অঞ্চলের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক পার্থ রায় চৌধুরী বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ এক ইঞ্চি জায়গাও যেন ফাঁকা না থাকে এই শ্লোগানকে সামনে রেখে এই এলাকার লবণাক্ত জমিতে সূর্যমুখী চাষ করেছে এবং সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে এবং চাষিরা আশাবাদী যে তারা স্বাবলম্বী হবে।
পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন এর আর্থিক সহায়তায় হীড বাংলাদেশের বাস্তবায়নে সূর্যমুখী চাষীদের সার্বিক দিক নির্দেশনা দিয়েছেন আঞ্চলিক হিসাব ও মনিটরিং কর্মকর্তা বিধান মাঝি,শাখা ব্যবস্থাপক আল আমিন এবং মনি চন্দ্র কর্মকার ও হীড বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক জনাব আনোয়ার হোসেন স্যার ও পিকেএসএফ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকে লবনাক্ততা প্রবণ এলাকায় সুর্যমুখী চাষীদের উদ্বুদ্ধ করায় সূর্যমুখী চাষী রানী চৌধুরী বলেন আমি ২০,০০০ টাকা খরচে আমি দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা লাভবান হওয়ার আশা করছি।
আরএক্স/