মেহেরুন পার্কে অবাধে পতিতাবৃত্তি: ক্ষোভে ফুঁসছে চুয়াডাঙ্গাবাসী


Janobani

নিজস্ব প্রতিনিধি

প্রকাশ: ০১:৪৬ অপরাহ্ন, ২২শে সেপ্টেম্বর ২০২২


মেহেরুন পার্কে অবাধে পতিতাবৃত্তি: ক্ষোভে ফুঁসছে চুয়াডাঙ্গাবাসী

চুয়াডাঙ্গা জেলার বাসিন্দাদের কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদের বন্যায় ভাসছে দৈনিক জনবাণী। ইব্রাহিমপুরে অবস্থিত মেহেরুন শিশু পার্কে বিনোদনের নামে অশ্লীলতা নিয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ ও জনবাণীর ফেসবুক পেজে ভিডিও রিপোর্ট সম্প্রচারের পর ব্যাপক সাড়া পড়েছে। স্থানীয় জনগণের মতে, পার্কটির বিরুদ্ধে অতিদ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। না হলে যুবসমাজকে ধ্বংস হওয়ার পথ থেকে রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে।

এদিকে, ফেসবুক পেজে দেওয়া ভিডিও রিপোর্টের মন্তব্যের ঘরে ক্ষোভ ঝেড়েছেন চুয়াডাঙ্গার বাসিন্দারা। 

রাকিবুল ইসলাম নামের একজন কমেন্ট করেছেন, ‘ ধন্যবাদ ভাই সময় উপযোগী এমন একটি প্রতিবেদন করার জন্য। এসব কুকর্ম বন্ধের জন্য আইনগত ব্যবস্থার জোর দাবি জানাচ্ছি।’ 

রিয়াল সাব্বির আইডি থেকে কমেন্ট করা হয়েছে, ‘আলহামদুলিল্লাহ এতো দিন পরে,,, কারোর না কারোর চোখে পড়েছে’। 

মনিরুল হক লিখেছেন, ‘ সময়োপযোগী একটি প্রতিবেদন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আমার দেখা কোনো রুচিশীল ব্যাক্তি একবার গেলে দ্বিতীয়বার যাবে না। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন এবং প্রশাসন ব্যাবস্থা গ্রহন করুন। ’ 

মো. আকমান হাসান লিখেছেন, ‘ভাই কি আর বলাল এটা সদর চুয়াডাঙ্গা শিশু পার্কেও এই ঘটনা হয় আমি ঘুরতে যেয়ে দেখি এই অবস্থা দেখতে পারি এই ঘটনা ঘুরা ঘুরি বাদ থাক পরে আমি বাইরে চলে আসি’।

এ ছাড়া “ ডাঃ এ আর মালিকের বিচার হয়া দরকার; আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানাচ্ছি; এই নষ্টা পার্ক বন্ধ করে দেওয়া জরুরী; বন্ধ করে দেওয়া হোক সত্য একদিন প্রকাশ হবেই ”- এই জাতীয় অজস্র কমেন্ট করেছেন চুয়াডাঙ্গার সচেতন নাগরিকেরা।

ফেসবুক পেজে ভিডিও দেওয়ার ৪ দিনে নব্বই হাজার ভিউ এবং পাঁচ শতাধিক শেয়ার হয়েছে রিপোর্টটি।


এ ছাড়া চুয়াডাঙ্গাবাসীদের নিয়ে গঠিত ফেসবুক গ্রুপ (CHUADANGA-বাংলাদেশের প্রথম রাজধানী)-তে পার্কটি নিয়ে বইছে নিন্দার বন্যা। পোস্টের কমেন্টগুলো হবহু তুলে ধারা হল 

নুসরাত জাহান লিখেছেন, একদম ঠিক। এখানে পরিবেশে বড়দের সাথে যাওয়ার যোগ্য না। মানুষ সব পশুর মতো লাজ লজ্জাহীন।  

আবির রুদ্র লিখেছেন, এদের সুস্থ তৎপরতার অভাব।ভাবছে টাকা ইনকাম হলেও হলো কিন্তু ওরাও দায়ী হবে পাপকর্মের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।  

Mehedi Hasan চুয়াডাঙ্গা ডিসি অফিসকে মেনশন করে লিখেছেন, Uno Chuadanga Sadar স্যার আমি জানি এটা দামুড়হুদা উপজেলা, কিন্তু সেখানকার দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের অবহেলায় আজ এই অবস্থা, যা সমাজের অবক্ষয়। আমরা আপনার মাধ্যমে DC Chuadanga কে বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখার জন্য অনুরোধ করছি।

Noor E Nahrin Alo লিখেছেন, অশ্লীলতা কোন পর্যায়ে পৌছে গেছে।ছিঃ!

Somapti Shohana লিখেছেন, ফ্যামিলি নিয়ে তো এখানে যাওয়াই যায় না। খুব বাজে পরিবেশ।

তাছমিয়া ক্বাবি লিখেছেন, আগে অনেক সুন্দর পরিবেশ ছিলো এটা সত্যি, এদের জন্য আমাদের গ্রামের বদ নাম হচ্ছে 😡😡

Md Ashikur Rahman Uno Damurhuda কে মেনশন করে লিখেছেন, দয়া করে ব্যবস্থা নিবেন স্যার!

Sohanur Rahaman লিখেছেন, ইব্রাহীম পুর পার্ক এর নাম মেহেরুন পতিতালয় দেওয়া উচিৎ ছিলো!

Md Shaiful Islam Zeeban রিখেছেন, মালিক বেটার টাকা নিয়ে জিনা করার ব্যবস্থা করেছে? মানুষ আজ হালাল হারাম চিনে চলতে চায়না।
আল্লহ তাদেরকে সঠিক দ্বিন বোঝার তাউফিক দিন, আমিন!

Israfil Hossen লিখেছেন, ধন্যবাদ আপনাকে সমাজের আসল চিত্র তুলে ধরার জন্য!

Sohana Soha লিখেছেন, সাংবাদিক ভাইয়ের সাহস আছে বলা যায়। চুয়াডাঙ্গা জেলাকে পাপমুক্তোর প্রচেষ্টা আল্লাহ সফল করবেন ইনশাআল্লাহ 👍

Md Nazmul Haque লিখেছেন, কি আর বলবো ভাই বলার ভাষা নেই মেহেরুন পার্ক এত যে খারাপ শয়তান যদি ওই খানে যায় শয়তান ও পালিয়ে চলে আসবে।

Md Mominul Islam লিখেছেন, কলিজা আছে সাংবাদিকের। অবশেষে পতিতালয়ের সংবাদ টা প্রচার করলো।

Sohanur Rahaman লিখেছেন, প্রশাসন এর নজর আছে কিন্তু কমিশন বন্ধ হয়ে যাবে তাই কিছু বলে না... মেহেরুন পার্ক একটা বেশ্যালয়!

কাজেম আল কুরাইশ, পতিতালয় খুলেছে মেহেরুন পার্ক,,,

Bondhu Akash, পতিতালয়ের আরেকটি নাম মেহেরুন পার্ক। আমরা ছয় জন বন্ধু মিলে একদিন ঘুরতে গিয়েছিলাম। এত পরিমাণ নোংরামি হয় তা বলার বাহিরে। আমাদের দিকে যে একটু আড়ালে যাবে তার কোন বালাই নাই। আমরা পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছি বাট ওদের কোন ফিলিংস নেই। ওরা ওদের মতো নোংরাম করেই চলছে।

Md Borhan Uddin, মেহেরুন পার্কের ব্যাপারে সবাই আওয়াজ তুলুন এটা ঈমানি দায়িত্ব!

MD Adom Khan Bejoy, এটি বন্ধ হওয়া প্রায়ো জন ছিলো অনেক আগে থেকে জায় হোক এন যখন সবার সামনে আসছে খুব তারা তারি এটা বন্ধ করুন আর আমাদের জেলার যুব সমাজ কে বাচান.....

Abdur Razzaque, ভাই আপনার সাহস অনেক। ধন্যবাদ। কিন্তু ভাই এই শহরের নামধারী সাংবাদিকরা আপনাকে হলুদ সাংবাদিক বানিয়ে ছাড়বে।এ-শহর থেকে প্রত্রিকা বের হয় মাত্র কয়েক টা।তাঁরাও কি বিক্রি হয়ে গেল। দেখা যাক আপনি কি করতে পারেন?এই শহরে বেশ কয়েক জন নাম করা সাংবাদিক আছেন তাঁর কি করেন??

Abdullah Al Jamir, এখানে আসলেই প্রকাশ্যে দেহব্যাবসা হয়। ঈদের মধ্যে বন্ধুবান্ধবের সাথে গেছিলাম ছবি তুলতে। যে দশ বারোটা ঘর আছে বলা হয়েছে, ওইখানে পার্মানেন্ট পতিতা আছে কিছু, আবার এগার বারোবছরের বালপাকা স্কুলপড়ূয়া বাচ্চারাও যাচ্ছে। কয়েক মিনিট ওখানে দাঁড়িয়ে দেখলাম, গ্রামের এক গৃহবধূ গ্রামের দুই চাচার সাথে অন্তরঙ্গ সময় কাটি‍য়ে আসলেন। বের হবার সময় পুরুষ দুটো বিড়ি ধরিয়ে একদিকে, আর মহিলা লাজুক হেসে অন্যদিকে চলে গেল। খানিক পরেই এক এগার বারো বছরের মেয়ে এক বিশ একুশ বয়সী টোকাইমার্কা ছেলের হাত ধরে খুড়িয়ে খুড়িয়ে বেরিয়ে আসছে। বেচারা নিশ্চিতই ভবিষ্যত পতিতাজীবনের হাতে খড়ি নিয়ে এলো। আর দেখলাম কিছু বার তের বছর বয়সী ছেলে লাল জামা পরা ওড়নাবিহীন মেকাপ করা এক মেয়ের সাথে দাম দর করে ঢুকে পড়ল। রুম পাচশো, মাগী পাচশো। এক হাজারের সুন্দর প্যাকেজ। য়ার পার্কের বাগান, গাছের আড়ালে তো চলছেই, কার বউ কার সাথে আচ্ছে, ঠিক নেই। আমার এক বন্ধুর মামী দেখি আরেক লোকের কাছে আদর নিচ্ছে, মামাটা ঢাকায় চাকরি করে। আছে আখের ক্ষেত, ঘাসের বন, ঢুকে পড়লেই কাজ উঠে গেল। আপনাদের পরিবার নিয়ে ইব্রাহীমপুর পার্কে যান, এসব দৃশ্য অবলোকন করুন, উত্তম চরিত্রবান প্রজন্ম গড়ে তুলুন। আমরা যাতে ঘরে ঘরে ..... পাই। বেশি দূরে না যেতে হয়। ওনাদের মায়েরা দেহব্যাবসা করা টাকা দিয়েই ছেলেমেয়েদের অনেক কষ্টে বড় করেছেন, পড়ালেখা করিয়ে মানুষের মত মানুষ করেছেন, যাতে তারাও পারিবারিক ব্যাবসার হাল ধরতে পারে। আগে গরীব ছিল, তাই গোপনে করত, এখন টাকা হয়েছে, তাই ওপেনে করে।
মানুষের মনে সরল প্রশ্ন, এসপি ডিসি এর চেয়ারম্যান এমপি টাকা না খেলে কিভাবে করে এগুলো?  ইব্রাহিমপুর এবং আশপাশের গ্রামের বেশিরভাগ বদ মেয়েরা এইখানে দেহব্যাবসা করে চলে। অলরেডি বিয়ের বাজারে এইসব গ্রামের মেয়েদের নামে বদনাম চলে এসেছে। তবুও এলাকার লোক চুপ। সব হিজড়ে শা...। বুঝবে কালে কালে।

Abdur Razzaque, গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন দের অবশ্যই জানা উচিত। সেই সাথে আমার মনে হয় উচ্চ মহলও জানে।সবকিছু ম্যানেজে চলছে। আমি আজ থেকে ৬ মাস আগে প্রশাসনকে এই বিষয়ে জানিয়েছি,কিন্তু তারা কোনো পদক্ষেপ নেননি। আমাকে বলেছি,ঠিক আছে আমরা দেখবো।কিন্তু দেখবো তো আজও দেখেই যাচ্ছে। এটাই আমাদের দেশ, টাকার কাছে সবাই শেষ।

Md. Masud Hossain, এটার জন্য আমাদের সমাজের সিস্টেম দায়ী,,পার্ক যেহেতু এত টাকা ইনভেস্ট করে করা হয়েছে সুতরাং মালিক কর্তৃপক্ষ তো বেশী প্রফিটের চেষ্টা চালাবেই।।কেবলমাত্র এই এই পার্ক নয় প্রতিটি পার্ক শুরু করার আগে সরকার কর্তিক কিছু নিয়ম কানুন করে দেওয়া হয়,তারপরও যদি সেই নিয়মকানুন ভংগ করা হয় তবে সে অনুযায়ী ব্যাবস্থা নেওয়া হয়।।কিন্তু কারা এখন ব্যাবস্থা নিবে বলেন,,স্থানীয় সরকার,মিডিয়া,প্রশাসন,পার্লামেন্টের সকলেই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত সুতরাং আমরা যতই ফালাফালি করি না কেন দিনশেষে ফলাফল জিরো😢😢

Aɭoŋɘ ɭovɘʀ, এইখানে সকল প্রভাবশালী ব্যক্তিদের হাত আছে 😡😡 এককথায় এইটা পরিচালনা করার জন্য যাদেরকে প্রয়োজন তাদেরকেই এরা হাত করে রেখেছে 😡😡😡 এলাকার পরিচিত বড় ভাইদের মুখে শুনতাম আর ভাবতাম, এইগুলো কি পুলিশ প্রশাসন দেখে না , নাকি শোনে না 😳
পার্কের পাশেই তো ক্র্যাম্প আছে 😳। আবার কোনো সাংবাদিক ও নিউজ করে না 😳 এখন বুঝতে পারছি আলামিন এর মত সাংবাদিক বা নিউজার দে টাকা 💸 দিলেই সব সম্ভব।
নিউজ টি করার জন্য ধন্যবাদ ভাই 🖤🖤✅
Money is the power bro 😡😡😡✅

Sabrina Islam, ধন্যবাদ এমন তথ্য তুলে ধরার জন্য। কারন অনেক সময় বাসার ছোট বাচ্চা নিয়ে গিয়ে অস্বস্তিকর অবস্হায় পড়তে হয়।।জানার পর আর যাবো না।

হাসিবুল হাসান, তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই মেহেরুন্নেসা পার্ক বন্ধ হয়ে যাক সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেছি।

মহসীন আলী, এরা এতোটাই শক্তিশালী প্রায় প্রকাশ্যে অশ্লীলতা করলেও নিষেধ করতে গেলে তার বেঁচে থাকা দূরুহ হয়ে যায়!

Tanvir Ador, আমি আজ থেকে ৬ মাস আগে প্রশাসনকে এই বিষয়ে জানিয়েছি,কিন্তু তারা কোনো পদক্ষেপ নেননি। আমাকে বলেছি,ঠিক আছে আমরা দেখবো।কিন্তু দেখবো তো আজও দেখেই যাচ্ছে। এটাই আমাদের দেশ, টাকার কাছে সবাই শেষ।

Md Abu Bakar Siddique, অনতিবিলম্বে এই জিনাগার বন্ধ করার আহ্বান জানাচ্ছি।  

এ ছাড়াও আরো আড়াই শতাধিক ব্যাক্তি পার্কটি বন্ধের পক্ষেই লিখেছেন।  

অপরদিকে, সংবাদ প্রকাশের পরেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে তেমন কোন পদক্ষেপ না দেখে স্থানীয় জনতা ক্ষোভ ও হতাশা প্রকাশ করেছেন। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই বলেন, ‍“চোখের সামনে এমন নোংরা কাজ দেখেও প্রশাসন কিভাবে নীরব থাকতে পারে? উঠতি বয়সী তরুণ-তরুণীরা সহজেই সুযোগ পেয়ে ঝুঁকছে অনৈতিক সম্পর্কে। আমরা পার্ক বন্ধ এবং এর প্রতিষ্ঠাতা এ.আর মালিকের শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।”

এদিকে, জনবাণীতে সংবাদ প্রকাশের পার্কে সংবাদকর্মী প্রবেশে সীমাবদ্ধতা এনেছে পার্ক কর্তৃপক্ষ। ক্যামেরা নিয়ে ঢুকতে দেখলেই প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে। নিজেদের অপকর্মের চিত্র যেন আর প্রকাশ না হয় সেজন্য ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিক জানান, আমরা বিভিন্ন সময় অভিযোগ পেলেও পার্কের মালিক প্রভাবশালী হওয়ায় সংবাদ করতে পারিনি। জনবাণী সৎ সাহসীকতার পরিচয় দিয়েছে। সংবাদ প্রকাশের পর আমরা পার্কে গেলে ঢুকতে বাধাপ্রাপ্ত হই।

উল্লেখ্য, অভিযোগ পেয়ে সংবাদকর্মীরা সম্প্রতি সরেজমিনে মেহেরুন শিশু পার্কে গিয়ে দেখে অনৈতিক ও অশ্লীল কর্মকা-ের চূড়ান্ত সীমা লঙ্ঘন সেখানে। পার্কে ঢুকলেই চোখে পড়ে গাছের আবডালে কিংবা ঝোপ-ঝাড়ের মধ্যে কপোত-কপোতির নোংরামি। শুধু ঝোপ-ঝাড়েই নয়, একেবারে কক্ষ বানিয়ে সেখানে চলছে প্রেমিক-প্রেমিকাদের অবৈধ শারীরিক মেলামেশা ও দেহ ব্যবসা। প্রতিটি কক্ষে নারী রাখা হচ্ছে পতিতাবৃত্তির জন্য। অর্থের বিনিময়ে সেখানে বিক্রি হচ্ছে যৌন চাহিদা মেটানোর উপাদান বিভিন্ন বয়সের নারী। সার্বিক বিষয়গুলোর ভিডিও ধারণ শেষে পার্ক সংশ্লিষ্ট দুই কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে তারা স্বীকারও করেছেন যে উপার্জনের জন্য তারা পার্কের ভবন অনৈতিক কাজ করিয়ে থাকেন। স্থানীয় থানা এবং জেলা ও বিভাগীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে এই অনৈতিক কাজ চলে বলেও স্বীকার করেন তারা।

মেহেরুন পার্কের অপকর্মের দ্বিতীয় ভিডিও দ্রুত আসছে দৈনিক জনবাণীর ফেসবুক ও ইউটিউবে।

এসএ/