জনগণের উন্নয়নে কাজ করতে চান ফকরুল আলম

পিরোজপুর -২ আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) হতে মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে আগাম নির্বাচনী মাঠ গুছাচ্ছেন পিরোজপুর জেলার নেছারাবাদ (স্বরূপকাঠি) উপজেলার বালিহারী গ্রামের আলহাজ্ব আব্দুর রহমানের সুযোগ্য পুত্র পিরোজপুর -২ আসনের মাটি ও মানুষের জননন্দিত নেতা  ফকরুল আলম । যিনি পিরোজপুর -২ আসন সহ পিরোজপুর জেলা বাসির কাছে মানবিক কাজে এলাকার সামাজিক উন্নয়নে অংশ গ্রহন মূলক ভূমিকা রেখে বেশ প্রসংশিত, রাজনৈতিক জীবন দাশায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র রাজনীতিতে পিরোজপুর জেলা সহ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সদস্য নির্বাচিত হয়ে। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের দেখানো পথ অনুসরন করে বিএনপি’র রাজনীতিতে দল পরিচালনায় বিশেষ ভূমিকা সহ সৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটাতে দির্ঘ ১৭ বছর জেল জুলুম সহয্য করে রাজপথ দাবিয়ে বেরানো ব্যক্তিটি ফকরুল আলম, ১৯৮০ সালে সর্বপ্রথম শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ছাত্রদলে যোগদান করেন।১৯৮২ সালে ছাত্রদলের ব্যানারে ডাকসু নির্বাচনে অংশগ্রহন করেন।১৯৮৬ সালে ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৮ সালে পিরোজপুর জেলা বিএনপি’র যুগ্ম সম্পাদক ও নেছারাবাদ উপজেলা বিএনপি’র ১ নং সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ সালে কৃষকদল কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৯ এবং ২০১২ সালে পিরোজপুর জেলা বিএনপি’র সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে নেছারাবাদ উপজেলা বিএনপি’র আহবায়ক এবং ২০১৬ সালের ১৪ই ফেব্র“য়ারী উপজেলা বিএনপি’র কাউন্সিলে বিনা প্রতিদ্ধন্ধিতায় সভাপতি নির্বাচিত হন।

দীর্ঘ সময়ে আওয়ামী লীগের জুলুম অত্যাচার সহয্য করে বিএনপির রাজনীতির সকল প্রকার আন্দোলন সংগ্রামে নিজে এবং সকল নেতা কর্মীদের সাথে নিয়ে রাজপথে ওপেন সংগ্রাম করা ব্যক্তিটির নাম ফকরুল আলম।

বিএনপির নেতা ফকরুল আলম বলেন, ভান্ডারিয়া কাউখালী নেছারাবাদ মাটি ধানের শীষের ঘাটি, ভান্ডারিয়া কাউখালী নেছারাবাদ মাটি খালেদা জিয়ার ঘাটি, ভান্ডারিয়া কাউখালী নেছারাবাদ মাটি তারেক রহমানের ঘাটি, এ আসনটিতে ৭০ শতাংশ ভোট বিএনপির ব্যালট বাক্সে পড়বে বলে ধারণা করছেন। নিজ দলের কর্মী সমর্থকদের প্রতিহিংসার রাজনীতিতে মিথ্যা তথ্য বা প্রোপাগান্ডা চালিয়ে দলের ভাবমূর্তি খুন্ন করা যাবে না। এতে সাধারণ মানুষের কাছে ভুল ম্যাসেজ যায়। অপর দিকে বিরোধীরা এতে সুযোগ নেয়। আমরা দীর্ঘ ১৭ বছর লড়াই করেছি। তারপর যদি মনে করি আমাদের লড়াই শেষ হয়ে গেছে তাহলে ভুল করবো। এখন একটা ভাসমান অবস্থায় আছি। যেকোনো মুহূর্তে ফ্যাসিবাদীরা তার সুযোগ গ্রহণ করতে পারে। ইতোমধ্যে চক্রান্ত শুরু করেছেন তারা। সেই চক্রান্ত প্রতিরোধ করাই আমাদের কাজ।’ ফ্যাসিবাদের দোসরা সুযোগ সন্ধানী ব্যক্তিবর্গের প্রশ্রয়ে নানা অপকর্মে জড়িয়ে বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্টের চেষ্টা করছে। এব্যাপারে সর্বোচ্চ সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে। ‘বিএনপি ১৭ বছর ধরে লড়াই করে একটা ভিত্তি তৈরি করেছে। জেল জুলুম সহ্য করেই এখন অবদি টিকে আছে। তরুণ-যুবক-ছাত্ররা আন্দোলন বিজয় পর্যায়ে নিয়ে গেছে। বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছে আবু সাঈদ থেকে শুরু করে আরও অনেকে প্রায় হাজারখানেক শিক্ষার্থী ও বিএনপি’র কর্মীরা প্রাণ দিয়েছে।’ এসব মাথায় রেখে আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।

ভান্ডারিয়া কাউখালী নেছারাবাদ নিয়ে গঠিত পিরোজপুর -২ আসন এই আসনটিতে বিএনপি হতে মোঃ ফকরুল আলম সহ আরো ২/১ জন প্রার্থী এবং জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী রয়েছে, এতো গুলো প্রার্থীকে পিছনে ফেলে পিরোজপুর -২ আসন বাসির জনতার এমপি হিসেবে বেশ পরিচিতি অর্জন করেছেন বিএনপির রাজনৈতিক এই কিং বদন্তি নেতা ফকরুল আলম । 

ভান্ডারিয়া কাউখালী নেছারাবাদ উপজেলা নিয়ে গঠিত পিরোজপুর -২ আসনের জনতার প্রিয় মানুষ ফকরুল আলম পিরোজপুর বাসির উদেশ্য ওপেন চ্যালেন্স দিয়ে বলেন বিগত দিন গুলোতে অনেক অনেক রকমের প্রতিশ্র“তি দিয়ে পিরোজপুরের উন্নয়নে তারা কিছু করেনি, আমাদের পিরোজপুর একটি অবহেলিত জনপদ রয়ে গেছে যদি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ক্ষমতায় আসতে পাড়ে আর আমি এমপি হতে পারলে এই জনপদকে দেশের একটি মডেল জনপদ হিসেবে পরিণত করবো। রাজনৈতিক ভাবে অনেকে কিছু প্রতিশ্র“তি দিয়ে জনগনের প্রত্যাশা পূরণ করার জন্য বিভিন্ন প্রতিশ্র“তি ব্যক্ত করে তাদের নিজস্ব ফায়দা হাসিল হলে আর সে নেতা কর্মীদের দেখা যায়নি জনগনের মাঝে, কিন্তু এমন অনেক নেতা কর্মীদের ধোঁকাকে বয়কট করে জনগনের জন্য সর্বদা কাজ করতে চান পিরোজপুর -২ আসনে বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশী ও বিএনপির ত্যাগী নেতা ফখরুল আলম

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান পিরোজপুর -২ আসনের বিএনপি’র দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী ফখরুল আলম । তিনি বলেন মুসলিম জীবনে অসীম গুরুত্ব আর তাৎপর্যময় উৎসব ঈদুল আজহা। আত্মত্যাগ ও ধৈর্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার দিন। উৎসবটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে পবিত্র ধর্মীয় অনুভূতি। ইসলামে ধর্ম আর জীবন অঙ্গাঙ্গিকভাবে জড়িয়ে আছে। সুতরাং মুসলিম জীবনে ঈদ শুধু বিলাসিতা কিংবা স্রেফ আনন্দ উপভোগেরই নাম নয়। এতে জড়িয়ে আছে কর্তব্যবোধ, সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ববোধের বৈশিষ্ট্য। সমাজের সর্বস্তরের মানুষের সম্প্রীতির ভাবটা এখানে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। ঈদুল আজহার গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিশ্বের প্রতিটি মুসলমানের কাছে অপরিসীম।

আরএক্স/