রাজস্ব নেওয়ার পড়ও কেন অবৈধ ঘোষণা- কয়লার বাজাড়ে সিন্ডিকেট
উপজেলা প্রতিনিধি
প্রকাশ: ০৭:১২ পূর্বাহ্ন, ২৭শে নভেম্বর ২০২২
রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকেই আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি মন্দা। যার প্রভাব পড়েছে কয়লার বাজাড়ে। বহির বিশ্ব থেকে আমদানি রপ্তানি না থাকায়, যার প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশে। বতর্মানে প্রতিটন কয়লার মূল্য ৩০-৩২ হাজাড় টাকা। ব্যপক দাম বেড়েছে কয়লার। কাংক্ষিৎ উৎপাদন না থাকায় হিমশিম খেতে হচ্ছে ইট-ভাটার মালিকদের।
সরেজমিনে ঘুরে কথা হয় ইট ভাটা মালিক নাজমুল হোসাইন আবুলের ( আবিদ আরিফা ব্রিকস ম্যানুফ্যাকচারিং) সাথে তিনি বলেন, সরকারি ভাবে লাইসেন্স নেওয়ার পরেও আমার ইট ভাটা কেন অবৈধ? বছরে ৪৫০০০০ লক্ষ্য টাকা রাজস্ব দিচ্ছি। ইট ভাটা বন্ধ হলে ইটের বিকল্প কী ব্লক দিয়ে কাজ করা সম্ভব ? ১১ টা লাইসেন্স দেওয়ার পড়ও আমাদের ওপর এতো চাপ।
২০১০ সালের পর থেকেই পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড় পত্র নিয়ে খোলা চালাচ্ছি। সকল কাগজপত্র আছে তার পড়ও কেন বার বার ভাংগতে আসা হয়? কপাল পুরছে আমাদের। সাড়া দেশে ইট খোলা প্রায় ১২০০০ হাজার । এ সিজনে ব্যাবসা করা খুব হিমশিম। কয়লার দাম বৃদ্ধির কারনে অনেক ইট খোলা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইতি মধ্যে জাড়া খুলেছে প্রথম থেকেই লছের বোঝা বইতে হচ্ছে। কয়লার এই চরমতার কারনে ব্যাবসায় ধষ ছাড়া কিছুই দেখা যাচ্ছে না। কয়লার বাজাড়ে সিন্ডিকেট থাকায় বিপাকে আমরা। এবছর সরকারি সহযোগিতা চান মালিক রা। তিনি কথা বলতে বলতে অঝোরে কান্না করে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। ছুড়ে দেন একগাদা প্রশ্ন।
কয়েকজন ব্যাবসাহি বলেন, আন্তর্জাতিক পরিস্তিতি মন্দা থাকায় কয়লার দাম বৃদ্ধি। আগের দামের চাইতে তিন গুন দাম বৃদ্ধি। তার পাশাপাশি প্রশাসনের এতো অসহনীয় আচরনে বেতাল অবস্তা ব্যাবসাহির। সরকার পক্ষ থেকে ব্যাবস্তা না নিলে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব না।