মেজর সিনহা হত্যা: প্রদীপ-লিয়াকত চট্টগ্রাম কারাগারে
নিজস্ব প্রতিনিধি
প্রকাশ: ০১:৪৫ অপরাহ্ন, ২২শে সেপ্টেম্বর ২০২২
সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ
রাশেদ খান হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত টেকনাফ মডেল থানার বরখাস্ত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা
(ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ ও টেকনাফের বাহারছড়া তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক
মো. লিয়াকত আলীকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে আসা হয়েছে।
শনিবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টা ২৫ মিনিটে
কক্সবাজার থেকে তাদেরকে বিশেষ ব্যবস্থায় চট্টগ্রাম কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয় বলে গণমাধ্যমকে
জানান জেলার দেওয়ান মোহাম্মদ তারিকুল ইসলাম।
তিনি বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে
প্রদীপ কুমার দাশ ও লিয়াকত আলীকে কারাগারের ৩২ নম্বর সেলে রাখা হয়েছে।
এর আগে গত ৩১ জানুয়ারি মেজর (অব.) সিনহা
হত্যা মামলায় প্রদীপ ও লিয়াকতকে মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন কক্সবাজারের
জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন-
বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের বরখাস্ত উপপরিদর্শক (এসআই) নন্দ দুলাল রক্ষিত, সাগর
দেব, রুবেল শর্মা, টেকনাফ থানায় পুলিশের করা মামলার সাক্ষী টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের
শামলাপুরের মারিশবুনিয়া গ্রামের নুরুল আমিন, মো. নেজামুদ্দিন ও আয়াজ উদ্দিন।
মেজর
সিনহা হত্যা মামলার যে ১৫ জন আসামি ছিলেন
বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন
পরিদর্শক লিয়াকত আলী, টেকনাফ থানার বরখাস্ত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার
দাশ, দেহরক্ষী রুবেল শর্মা, বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের বরখাস্ত উপপরিদর্শক (এসআই)
নন্দ দুলাল রক্ষিত, বরখাস্ত কনস্টেবল সাফানুর করিম, কামাল হোসেন ও আবদুল্লাহ আল মামুন,
বরখাস্ত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) লিটন মিয়া, বরখাস্ত কনস্টেবল সাগর দেব, বরখাস্ত
এপিবিএনের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শাহজাহান, বরখাস্ত কনস্টেবল মো. রাজীব ও মো. আবদুল্লাহ,
টেকনাফ থানায় পুলিশের দায়ের করা মামলার সাক্ষী টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুরের
মারিশবুনিয়া গ্রামের বাসিন্দা নুরুল আমিন, মো. নেজামুদ্দিন ও আয়াজ উদ্দিন।
ওআ/