Logo

দুদকের মামলায় তারেক ও জোবাইদার বিরুদ্ধে তিন ব্যাংক কর্মকর্তার সাক্ষ্য

profile picture
জনবাণী ডেস্ক
৩০ মে, ২০২৩, ০১:২১
33Shares
দুদকের মামলায় তারেক ও জোবাইদার বিরুদ্ধে তিন ব্যাংক কর্মকর্তার সাক্ষ্য
ছবি: সংগৃহীত

সোমবার (২৯ মে) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল নং-১ এর বিচারক মো. আছাদুজ্জামানের আদালত এই মামলার সাক্ষ্য গ্রহন করেন।

বিজ্ঞাপন

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানের বিরুদ্ধে করা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন তিন ব্যাংক কর্মকর্তা।

সোমবার (২৯ মে) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল নং-১ এর বিচারক মো. আছাদুজ্জামানের আদালত এই মামলার সাক্ষ্য গ্রহন করেন। 

বিজ্ঞাপন

আদালতে সাক্ষ্য দেওয়া ব্যাংক কর্মকর্তারা হলেন- এস এম মুসা করিম, ওবায়দুর রশীদ ও এমরান আহমেদ। তারা তিনজনই এবি ব্যাংকের কর্মকর্তা। এই মামলায় মোট ৫৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে 

বিজ্ঞাপন

এরআগে, ২১মে মামলার বাদী দুদকের উপপরিচালক মোহাম্মদ জহিরুল হুদা তারেক ও জোবাইদার বিরুদ্ধে আদালতে সাক্ষী দেন।

এর আগে গত ১৩ এপ্রিল তারেক ও জোবাইদার বিরুদ্ধে  অভিযোগ গঠনে করে মামলার বিচার শুরু করেন আদালত।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

২০২২ সালের ১ নভেম্বর তারেক ও জোবাইদা রহমান পালাতক থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। এবছরের ৫ জানুয়ারি আদালত গ্রেপ্তার পরোয়ানার তামিল প্রতিবেদন গ্রহণ করেন। তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করাও আদেশ দেন আদালত।

মামলার অভিযোগে জানা যায়, ঘোষিত আয়ের বাইরে ৪ কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার মালিক হওয়া এবং সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কাফরুল থানায় এ মামলা করে দুদক। মামলায় তারেক রহমান, জোবাইদা রহমান ও তার মা অর্থাৎ তারেক রহমানের শাশুড়ি ইকবাল মান্দ বানুকে আসামি করা হয়।

বিজ্ঞাপন

বিজ্ঞাপন

২০০৮ সালে তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হলে মামলা বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন জোবাইদা। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। রুলের বিরুদ্ধে দুদক আপিল করলে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ বহাল রাখেন। এ-সংক্রান্ত চূড়ান্ত শুনানি শেষে ২০১৭ সালের ১২ এপ্রিল জোবাইদার করা মামলা বাতিলের আবেদন খারিজ করে রায় দেন হাইকোর্ট এবং আট সপ্তাহের মধ্যে জোবাইদাকে বিচারিক আদালতে উপস্থিত হতে নির্দেশও দেওয়া হয়। 

উচ্চ আদালতের ঐ রায়ের বিরুদ্ধে ওই বছরই লিভ-টু-আপিল করেন জোবাইদা। এরপর প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ লিভ-টু-আপিল খারিজ করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রাখেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

বিজ্ঞাপন

জেবি/এসবি

Logo

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ

মোঃ শফিকুল ইসলাম ( শফিক )

বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ৫৭, ময়মনসিংহ লেন, ২০ লিংক রোড, বাংলামটর, ঢাকা-১০০০।

ফোনঃ 02-44615293

ই-মেইলঃ dailyjanobaninews@gmail.com; dailyjanobaniad@gmail.com

জনবাণী এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত। কপিরাইট © ২০২৫

Developed by: AB Infotech LTD