দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতেই সর্বজনীন পেনশন: প্রধানমন্ত্রী

১১টা ১০ মিনিটে গণভবনে তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি এই প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন তিনি।
বিজ্ঞাপন
দেশের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের ভবিষ্যৎ জীবনের কথা বিবেচনা করে দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে সর্বজনীন পেনশন স্ক্রিম চালু করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার (১৭ আগস্ট) ১১টা ১০ মিনিটে গণভবনে তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি এই প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন তিনি।
বিজ্ঞাপন
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ দেশের মানুষের জন্য আজীবন সংগ্রাম করেছেন। দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই ছিল তার একমাত্র লক্ষ্য। মানুষকে অন্ন-বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা ও উন্নত জীবন দেবেন, সেই চিন্তা নিয়েই তিনি এতোটা সংগ্রাম করেছেন। শোকের মাসে সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করে আমরা তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।”
বিজ্ঞাপন
তিনি বলেন, “জাতির পিতার সংগ্রামের পথ বেয়েই আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি, জাতি হিসেবে মর্যাদা পেয়েছি। আমরা যদি স্বাধীনতা না পেতাম তাহলে আমাদের কোনো পরিচয় থাকত না। আমাদের নিজস্ব কোনো পাসপোর্ট থাকত না। আমরা সবসময় অন্যের দ্বারা শোষিত-বঞ্চিত-নির্যাতিত থাকতাম। দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাবার যেই স্বপ্ন জাতির পিতা দেখেছিলেন, সেটি বাস্তবায়নের জন্য আজকে আমরা সর্বজনীন পেনশন স্কিমের উদ্বোধন করছি। এর মাধ্যমে এ দেশের মানুষ তার জীবটাকে অন্তত সুরক্ষিত করতে পারবে।”
বিজ্ঞাপন
আরও পড়ুন: সিরিজ বোমা হামলার ১৮ বছর আজ
বিজ্ঞাপন
এর আগে, দেশের সব নাগরিককে পেনশনের আওতায় আনতে চলতি বছরের ২৪ জানুয়ারি সংসদে ‘সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা বিল-২০২৩’ পাস করা হয়। বিলে ১৮ বছর থেকে ৫০ বছর বয়সী সব নাগরিকের নির্ধারিত হারে চাঁদা পরিশোধ করে ৬০ বছর পূর্তির পর আজীবন পেনশন সুবিধা ভোগ করার বিধান রাখা হয়। ইতোমধ্যে পেনশন কর্তৃপক্ষের ওয়েবসাইট (www.upension.gov.bd) চালু করা হয়েছে।
জেবি/এসবি








