পঞ্চগড়ে চা আইনের ধারা লঙ্ঘন, ৩ কারাখানাকে জরিমানা


Janobani

জেলা প্রতিনিধি

প্রকাশ: ১১:৩১ পূর্বাহ্ন, ২১শে আগস্ট ২০২৩


পঞ্চগড়ে চা আইনের ধারা লঙ্ঘন,  ৩ কারাখানাকে জরিমানা
চা বাগান

পঞ্চগড়ে পৃথক ভাবে চা কারখানায়  জরিমানা করা হয়েছে। ভ্রাম্যমান আদালত তিনটি কারখানায় এই জরিমানা করে। চা আইনের বিভিন্ন ধারা লঙ্ঘন এবং শ্রমিকদের কাঁচা পাতার যথাযথ মূল্য পরিশোধ না করার অভিযোগে তিন কারখানাকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।


রবিবার (২০আগষ্ট) সকাল থেকে সন্ধ্যা র্পযন্ত অভিযান চালিয়ে তিনিটি চা প্রক্রয়িাকরণ কারখানায় নানা অনয়িম ও চা র্বোডের নির্দেশনা অমান্য করার সত্যতা পাওয়া যায় । যার প্রেক্ষিতে চা আইন ২০১৬ অনুযায়ী সদর উপজলোর মৈত্রী টি ইন্ডাস্ট্রিজকে ৫০ হাজার, উত্তরা গ্রীন টি ইন্ডাস্ট্রিজকে ৫০ হাজার এবং র্নথবঙ্গেল সেন্ট্রাল টি ইন্ডাস্ট্রজিকে ৫০ হাজার টাকা জরমিানা করা হয়।


পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনের সহায়তায় সদর উপজেলার বিভিন্ন চা প্রক্রিয়াকরণ কারখানায় অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা করেন বাংলাদেশ চা বোর্ডের উপসচিব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ রুহুল আমীন ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, জেলায় চা প্রক্রিয়াকরণ কারখানা ও প্যাকেটজাতকরণ কারখানাগুলোর নানা অনিয়ম খতিয়ে দেখতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে রবিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তিনটি চা প্রক্রিয়াকরণ কারখানায় নানা অনিয়ম ও চা বোর্ডের নির্দেশনা অমান্য করার সত্যতা পাওয়া যায়। 


পরে চা আইন ২০১৬ অনুযায়ী সদর উপজেলার মৈত্রী টি ইন্ডাস্ট্রিজকে ৫০ হাজার, উত্তরা গ্রীন টি ইন্ডাস্ট্রিজকে ৫০ হাজার এবং নর্থবেঙ্গল সেন্ট্রাল টি ইন্ডাস্ট্রিজকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।একই সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত কাগজপত্রের অসম্পূর্ণতা থাকায় সদর উপজেলার জগদল এলাকায় আল আমিন টি নামের একটি প্যাকেটজাতকরণ কারখানার গুদামে রাখা ১৯৭ বস্তা তৈরি চা জব্দ করেছেন। 


এর আগে শনিবার ভ্রাম্যমাণ আদালত জেলা শহরের পাঁচটি কুরিয়ার সার্ভিসে অভিযান চালিয়ে সঠিক কাগজপত্র না থাকায় ৪৫ বস্তা তৈরি চা জব্দ করা হয় বলে জানায় সংশ্লিষ্টরা। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় বাংলাদেশ চা বোর্ড পঞ্চগড় আঞ্চলিক কার্যালয়ের উন্নয়ন কর্মকর্তা আমির হোসেন, ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা সায়েদুল হকসহ সদর থানার পুলিশের একটি দল উপস্থিত ছিল।


এ সময় কারখানার মালিকদের চা আইন-২০১৬ যথাযথভাবে প্রতিপালনের নির্দেশনাও প্রদান করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা সম্পর্কে মোহাম্মদ রুহুল আমীন জানান, পঞ্চগড়ের কিছু বটলিফ কারখানার বিরুদ্ধে চা আইন লঙ্ঘন, কাঁচা চা-পাতার যথাযথ মূল্য পরিশোধ না করাসহ নানা ধরনের অভিযোগ রয়েছে। চা বোর্ড অনিয়ম ও আইনের লঙ্ঘন দেখলে সেখানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবে। 


এ ধরনের অভিযান ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, জলোয় চা প্রক্রয়িাকরণ কারখানা ও প্যাকটেজাতকরণ কারখানাগুলোর নানা অনিয়ম খতিয়ে দেখতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে।একই সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত কাগজপত্রে অসঙ্গতি থাকায় পঞ্চগড় সদর উপজলোর জগদল এলাকায় আল আমিন টি নামক একটি প্যাকটেজাতকরণ কারখানায় রাখা ১৯৭ বস্তা তৈরি চা জব্দ করছেনে। 


ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় বাংলাদশে চা র্বোড পঞ্চগড় আঞ্চলিক র্কাযালয়ের উন্নয়ন কর্মর্কতা আমির হোসনে, র্ঊধ্বতন বৈজ্ঞানকি র্কমর্কতা সায়েদুল হক সহ সদর থানার পুলিশের একটি টিম এসময় উপস্থিত ছিল। এ সময় কারখানার মালিকদের চা আইন-২০১৬ যথাযথভাবে পালনের  জন্য নির্দেশনাও প্রদান করা হয়। এদিকে গত শনিবার ভ্রাম্যমাণ আদালত জেলা শহরের পাঁচটি কুরিয়ার র্সাভিসে অভিযান চালিয়ে সঠিক কাগজপত্র না থাকায় ৪৫ বস্তা তৈরি চা জব্দ করেছেন। 


আরএক্স/