ভোগান্তিতে নেই বনশ্রী ডিপিডিসি’র গ্রাহকরা: নির্বাহী প্রকৌশলী আনিছুর
বিশেষ প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:২৪ অপরাহ্ন, ১৭ই ডিসেম্বর ২০২৪

ডিপিডিসির বনশ্রী দপ্তরের আওতাধীন সিঙ্গাপুর রোডে গ্রাহকদের কোনো প্রকার বিদ্যুৎ ভোগান্তিতে পড়তে হয় না বলে মন্তব্য করেছেন বনশ্রী ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী আনিছুর রহমান।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) দৈনিক জনবাণী’র সঙ্গে মুঠোফোনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, সিঙ্গাপুর ফিডারের গ্রাহক সংখ্যা ৭১০১। ফিডারের বর্তমান লোড-১৩৫ এম্পিয়ার এবং গ্রীষ্মকালীন সর্বোচ্চ লোড-২৮০ এম্পিয়ার যা ফিডার ক্যাবলের সর্বোচ্চ কারেন্ট ক্যারিং ক্যাপাসিটির চেয়ে কম। বনশ্রী সিঙ্গাপুর ১১ কেভি ফিডারের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় বলে তিনি জানান।
তিনি আরো বলেন, ফিডারটির ৩০০ মিলিমিটার স্কয়ার কপার ক্যাবলের কারেন্ট ক্যারিং ক্যাপাসিটি ৩৩০ এম্পিয়ার, তাই ফিডারের সর্বোচ্চ লোডে ফিডারে কোন ইন্টারাপশন হওয়া সম্ভব না। যার কারণে সিঙ্গাপুর ফিডারে ওভারলোড জনিত কোন লোডশেডিং দেওয়া হয় না।
নির্বাহী প্রকৌশলী আনিছুর রহমান বলেন, অন্যান্য সকল ওভারহেড ফিডারের ন্যায় সিঙ্গাপুর ওভারহেড ফিডারে মাঝে মাঝে কারিগরি কাজের জন্য ১০-১৫ মিনিটের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয় এবং বাৎসরিক সংরক্ষণ কাজের জন্য বছরে ১-২ বার গ্রাহককে মাইকিং ও এসএমএসের মাধ্যমে অবহিত করে সিঙ্গাপুর ফিডার বন্ধ করা হয়। এছাড়াও গ্রীষ্মকালে জেনারেশন সল্পতার কারণে স্ক্যাডার নির্দেশনা মোতাবেক সিডিউল অনুযায়ী সিঙ্গাপুর ফিডারে লোডশেডিং দেওয়া হয়।
তিনি বলেন, ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে ফিডারের বিদ্যুতের চাহিদা বাড়তে পারে বিধায় জিটুজি প্রকল্পের অধীনে ফিডার বিভাজনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
আরএক্স/