বেশিক্ষণ এসির ভিতরে থাকলে যেসব ক্ষতি হতে পারে
নিজস্ব প্রতিনিধি
প্রকাশ: ০১:৪৬ অপরাহ্ন, ২২শে সেপ্টেম্বর ২০২২
গরমের দিনে এসির মতো পরম বন্ধু কে বা আছে কিন্তু বেশিক্ষণ এসির ভিতরে থাকলে হতে পারে অনেক ধরনের সমস্যা । বিশেষজ্ঞদের মতে, শরীরের জন্য সতেজ বাতাস প্রয়োজন। শরীরে সঠিকভাবে বিপাকের জন্যও দরকার সতেজ আলো-বাতাস। কিন্তু এসির কৃত্রিম ঠান্ডা বাতাসে তা সম্ভব নয়। দীর্ঘ সময় ধরে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে থাকলে চোখের গুরুতর সমস্যা দেখা দিতে পারের ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, এসির মধ্যে থাকা শরীরের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এয়ার কন্ডিশনার বাতাসের আর্দ্রতা কমিয়ে দেয়, এ কারণে আমাদের শরীর শুষ্ক থাকে। এতে আমাদের ত্বক শুষ্ক হয়ে ওঠে, অনেক সময় তা চুলকানি সৃষ্টি করে। আর বাতাসের আর্দ্রতা কমে গেলে তার প্রভাব পড়ে চোখের ওপর। বিজ্ঞানের ভাষায় একে বলে ‘ইভাপোরেটিভ ড্রাই আইজ’। তাই এসি আমাদের চোখের জন্যেও ক্ষতিকর বলছেন চিকিৎসকরা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চোখের পাতায় থাকে এমন সব গ্রন্থি যেগুলো থেকে জলীয় পদার্থ ক্ষরিত হয়। ক্ষরিত হয় স্নেহপদার্থও। দীর্ঘ সময় ধরে এসিতে থাকলে চোখের পাতায় থাকা এই লিপিড উৎপাদক গ্রন্থিগুলোও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রভাব পড়তে পারে অশ্রুগ্রন্থির ওপরও। সব মিলিয়ে চুলকাতে থাকে চোখ।
এসি রুমে থাকার সব চেয়ে বড় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে মাথাব্যথা। দেখা গেছে বেশিক্ষণ এসি রুমে থাকার পর মাথাব্যথা আর মাইগ্রেনের ব্যথা অনেকেটাই বেড়ে যায়। এটা মূলত হয় এসি চললে আবহাওয়ার কোয়ালিটি কমে যাওয়ার কারণে। বেশিক্ষণ এসি ঘরে থাকলে শরীর শুকিয়ে যাওয়ার ফলে মাথাব্যথার প্রবণতা অনেকটাই বেড়ে যায়।
এছাড়া এসির কারণে চুল ও ত্বক রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট হওয়া, অ্যাজমা-অ্যালার্জিসহ আরও অনেক সমস্যা হতে পারে। তাই এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া দরকার।
আর চোখের সমস্যা দেখা দিলে চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া জরুরি। সময়মতো চিকিৎসা না হলে চোখ এতটাই শুষ্ক হয়ে যেতে পারে যে, চোখ রক্তাভ হয়ে যাওয়া ও অনবরত পানি পড়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর উপসর্গের সঙ্গে কিছুটা কনজাঙ্কটিভাইটিসের মিল রয়েছে। চিকিৎসায় বিলম্ব হলে কর্নিয়ায় আলসার দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে কর্নিয়া প্রতিস্থাপনেরও প্রয়োজন হতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শরীরের জন্য সতেজ বাতাস প্রয়োজন। শরীরে সঠিকভাবে বিপাকের জন্যও দরকার সতেজ আলো-বাতাস। কিন্তু এসির কৃত্রিম ঠান্ডা বাতাসে তা সম্ভব নয়। দীর্ঘ সময় ধরে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে থাকলে চোখের গুরুতর সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, এসির মধ্যে থাকা শরীরের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এয়ার কন্ডিশনার বাতাসের আর্দ্রতা কমিয়ে দেয়, এ কারণে আমাদের শরীর শুষ্ক থাকে। এতে আমাদের ত্বক শুষ্ক হয়ে ওঠে, অনেক সময় তা চুলকানি সৃষ্টি করে। আর বাতাসের আর্দ্রতা কমে গেলে তার প্রভাব পড়ে চোখের ওপর। বিজ্ঞানের ভাষায় একে বলে ‘ইভাপোরেটিভ ড্রাই আইজ’। তাই এসি আমাদের চোখের জন্যেও ক্ষতিকর বলছেন চিকিৎসকরা।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চোখের পাতায় থাকে এমন সব গ্রন্থি যেগুলো থেকে জলীয় পদার্থ ক্ষরিত হয়। ক্ষরিত হয় স্নেহপদার্থও। দীর্ঘ সময় ধরে এসিতে থাকলে চোখের পাতায় থাকা এই লিপিড উৎপাদক গ্রন্থিগুলোও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রভাব পড়তে পারে অশ্রুগ্রন্থির ওপরও। সব মিলিয়ে চুলকাতে থাকে চোখ।
এসি রুমে থাকার সব চেয়ে বড় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে মাথাব্যথা। দেখা গেছে বেশিক্ষণ এসি রুমে থাকার পর মাথাব্যথা আর মাইগ্রেনের ব্যথা অনেকেটাই বেড়ে যায়। এটা মূলত হয় এসি চললে আবহাওয়ার কোয়ালিটি কমে যাওয়ার কারণে। বেশিক্ষণ এসি ঘরে থাকলে শরীর শুকিয়ে যাওয়ার ফলে মাথাব্যথার প্রবণতা অনেকটাই বেড়ে যায়।
এছাড়া এসির কারণে চুল ও ত্বক রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট হওয়া, অ্যাজমা-অ্যালার্জিসহ আরও অনেক সমস্যা হতে পারে। তাই এ ধরনের সমস্যা দেখা দিলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া দরকার।র্
আর চোখের সমস্যা দেখা দিলে চক্ষু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া জরুরি। সময়মতো চিকিৎসা না হলে চোখ এতটাই শুষ্ক হয়ে যেতে পারে যে, চোখ রক্তাভ হয়ে যাওয়া ও অনবরত পানি পড়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর উপসর্গের সঙ্গে কিছুটা কনজাঙ্কটিভাইটিসের মিল রয়েছে। চিকিৎসায় বিলম্ব হলে কর্নিয়ায় আলসার দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে কর্নিয়া প্রতিস্থাপনেরও প্রয়োজন হতে পারে।
আরএক্স/