সিলেট সিটি নির্বাচনে কাউন্সিলর হলেন যারা

সিলেট সিটি করপোরেশনের পঞ্চম নির্বাচনে মেয়র পদে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থীত মেয়র প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। 

এবার সিসিকের ৪২টি ওয়ার্ডে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। রাতে রিটার্নিং কর্মকর্তা ফয়সল কাদের ৪২ জন নবনির্বাচিত কাউন্সিলরকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেন।

বুধবার (২২ জুন) রাতে নগরের মেন্দিবাগ জালালাবাদ গ্যাস অডিটোরিয়ামে এই ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

কাউন্সিলর পদে বিজয়ী হলেন যারা:

১নং ওয়ার্ডে সৈয়দ তৌফিকুল হাদী, ২নং ওয়ার্ডে বিক্রম কর সম্রাট, ৩নং ওয়ার্ডে এ কে এ লায়েক, ৪নং ওয়ার্ডে শেখ তোফায়েল আহমদ শেপুল, ৫নং ওয়ার্ডে রেজওয়ান আহমদ, ৬নং ওয়ার্ডে ফরহাদ হোসেন শামীম, ৭নং ওয়ার্ডে সায়ীদ মো. আবদুল্লাহ, ৮নং ওয়ার্ডে জগদীশ চন্দ্র দাশ, ৯নং ওয়ার্ডে মখলিছুর রহমান কামরান, ১০নং ওয়ার্ডে তারেক উদ্দিন তাজ, ১১নং ওয়ার্ডে আব্দুর রকিব বাবলু, ১২নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর সিকন্দর আলী, ১৩নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর শান্তনু দত্ত সন্তু, ১৪নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম মুমিন, ১৫নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর ছয়ফুল আমিন বাকের, ১৬নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর আব্দুল মুহিত জাবেদ, ১৭নং ওয়ার্ডে রাশেদ আহমদ, ১৮নং ওয়ার্ডে এবি এম জিল্লুর রহমান, ১৯নং ওয়ার্ডে এস এম শওকত আমীন তৌহিদ এবং ২০নং ওয়ার্ডে আজাদুর রহমান।

আরও পড়ুন: সিলেটের নতুন নগরপিতা হলেন আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী

এছাড়াও ২১নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন আব্দুল রকিব তুহিন, ২২নং ওয়ার্ডে ফজলে রাব্বী চৌধুরী, ২৩নং ওয়ার্ডে মোস্তাক আহমদ, ২৪নং ওয়ার্ডে হুমায়ুন কবির সুহিন, ২৫নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর তাকবির ইসলাম পিন্টু, ২৬নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর তৌফিক বক্স লিপন, ২৭নং ওয়ার্ডে আব্দুল জলিল নজরুল, ২৮নং ওয়ার্ডে রায়হান হোসেন, ২৯নং ওয়ার্ডে মাজহারুল ইসলাম শাকিল, ৩০নং ওয়ার্ডে রকিব খান, ৩১নং ওয়ার্ডে নজমুল হোসেন, ৩২নং ওয়ার্ডে রুহেল আহমদ, ৩৩নং ওয়ার্ডে দেলোয়ার হোসেন নাদিম, ৩৪নং ওয়ার্ডে জয়নাল আবেদীন, ৩৫নং ওয়ার্ডে জাহাঙ্গীর আলম, ৩৬নং ওয়ার্ডে হিরন মাহমুদ নিপু, ৩৭নং ওয়ার্ডে রিয়াজ মিয়া, ৩৮নং ওয়ার্ডে মো. হেলাল উদ্দিন, ৩৯নং ওয়ার্ডে আলতাফ হোসেন সুমন, ৪০নং ওয়ার্ডে লিটন আহমদ, ৪১নং ওয়ার্ডে ফখরুল আলম এবং ৪২নং ওয়ার্ডে মতিউর রহমান।

সিসিক নির্বাচনে মোট ভোটার ৪ লাখ ৮৭ হাজার ৭৫৩ জন। মোট ৪২ ওয়ার্ডে ভোটকেন্দ্র ছিল ১৯০টি। এর মধ্যে স্থায়ী মোট ভোটকক্ষ ১ হাজার ৩৬৭টি এবং অস্থায়ী ছিল ৯৫টি। ১৭৪৭টি সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে সিসিক নির্বাচনে ভোটগ্রহণ মনিটরিং করা হয়।

জেবি/ আরএইচ/