পাঁচ দশকে প্রায় ১২ লাখ কোটি টাকা পাচার

গত ৫০ বছরে বাংলাদেশে মোট পুঞ্জিভূত কালোটাকার আনুমানিক পরিমাণ হবে ১ কোটি ৩২ লাখ ৫৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা
বিজ্ঞাপন
বাংলাদেশ থেকে গত ৫০ বছরে (পাঁচ দশক) ১১ লাখ ৯২ হাজার ৮১৫ কোটি টাকা পাচার হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি।
সোমবার (৩ জুন) রাজধানীতে বিকল্প বাজেট প্রস্তাবনা শীর্ষক প্রেস কনফারেন্সে সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মো. আইনুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
বিজ্ঞাপন
আইনুল ইসলাম বলেন, “গত ৫০ বছরে বাংলাদেশে মোট পুঞ্জিভূত কালোটাকার আনুমানিক পরিমাণ হবে ১ কোটি ৩২ লাখ ৫৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আসন্ন বাজেটে মাত্র ০.৯৮ শতাংশ উদ্ধারের সুপারিশ করছি।”
বিজ্ঞাপন
এছাড়া আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ১১ লাখ ৯৫ হাজার ৪৮৬ কোটি টাকার বিকল্প বাজেট পেশ করেছে অর্থনীতি সমিতি। যা চলতি অর্থবছরের তুলনায় ১ দশমিক ৫৭ গুণ বড়।
বিজ্ঞাপন
বিকল্প বাজেট সংবাদ সম্মেলনের ভিডিও কনফারেন্সে দেশের ৬৪টি জেলা, ১৩৫টি উপজেলা এবং ৪৫টি ইউনিয়ন থেকে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সদস্য ও বিভিন্ন শ্রেণিপেশার প্রতিনিধিরা ভার্চুয়ালি যুক্ত রয়েছেন।
বিজ্ঞাপন
এদিকে, বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি (বাজুস) সোমবার (৩ জুন) এক প্রেস কনফারেন্সের জানায়, প্রতি বছরে বাংলাদেশ থেকে সােনা ও হীরা চোরাচালানের মাধ্যমে ৯১ হাজার ২৫০ কোটি টাকার বেশি পাচার হয়ে যাচ্ছে।
বিজ্ঞাপন
বাংলাদেশ জুয়েলারি সমি আরও জানায়, প্রতিদিন দেশের জল, স্থল ও আকাশপথে প্রায় ২৫০ কোটি টাকার অবৈধ স্বর্ণলংকার, সোনার বার, ব্যবহৃত পুরোনাে জুয়েলারি ও হীরার অলঙ্কার চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশে আসছে।
বিজ্ঞাপন
জেবি/এসবি








