জনবাণী সম্পাদকসহ সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবে মানববন্ধন

বিচারের দাবিতে বাংলাদেশ প্রেস ইউনিটির আয়োজনে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিজ্ঞাপন
দৈনিক জনবাণী পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক শফিকুল ইসলাম, ব্যাবস্থাপনা সম্পাদক রাজু আহমেদ শাহ্, মাল্টিমিডিয়া সম্পাদক আতোয়ার হোসেন, সিনিয়র রিপোর্টার বশির হোসেন খানের ওপর হামলার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে বাংলাদেশ প্রেস ইউনিটির আয়োজনে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিজ্ঞাপন
রবিবার (২৯ ডিসেম্বর) বেলা ১১ টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ প্রেস ইউনিটির আহবায়ক ফেরদৌস রহমান রূপক ও সদস্য সচিব শাহাজালাল উজ্জল ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় এসময় বক্তব্য রাখেন প্রেস ইউনিটির প্রতিষ্ঠাতা কলামিস্ট মোমিন মেহেদী, যুগ্ম আহবায়ক হুময়ুন মজিব, তোফায়েল ইসলাম, হাফিজুর রহমান, মনসুর রহমান পাশা, জাকিয়া হোসেন, মো. নাদিম হোসেন, ফাতেমা নাসরিন প্রমুখ।
বিজ্ঞাপন
মানববন্ধনে উপস্থিত সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বলেন, দৈনিক জনবাণী পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক শফিকুল ইসলামসহ ৪ সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনাটি পূর্ব পরিকল্পিত ও কিশোর গ্যাং দ্বারা ঘটিয়েছে। জনাবাণী কারো এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেনা, নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করায় এ হামলা সংঘটিত হয়েছে বলে দাবি করেন তারা।
এসময় প্রেস ইউনিটির প্রতিষ্ঠাতা কলামিস্ট মোমিন মেহেদী বলেন হামলার পর মামলা হলেও প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করছে। তারা কি বাংলাদেশকে সাংবাদিকদের বসবাস অনুপোযোগি মানচিত্র বানাতে চায়? যদি তা না হয়, তাহলে আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে জড়িতদের গ্রেফতার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনুন। এর ব্যত্যয় ঘটলে বাংলাদেশ প্রেস ইউনিটি জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনশনে বসবে। একই সাথে ১৭৭ জন সাংবাদিক গত ৩ মাসে চাকুরিচ্যুত হয়েছে, তাদেরকে চাকুরিতে পূণর্বহালের ব্যবস্থা করার জন্য সরকার ও সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমের প্রতি আহবান জানান নেতৃবৃন্দ।
বিজ্ঞাপন
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষার লক্ষ্যে ‘প্রেস ইউনিটির অঙ্গীকার-অপসাংবাদিকতা থাকবে না আর’ শ্লোগানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি থেকে আত্মপ্রকাশ করে অনলাইন প্রেস ইউনিটি। পরবর্তীতে ২০২০ সালে এর নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ প্রেস ইউনিটি করা হয়।
বিজ্ঞাপন
এসডি/
বিজ্ঞাপন








