শৈশবের ফেলে আসা দিনগুলো

মানুষের জীবনের সবচেয়ে মধুর সময় কোনটি? নিঃসন্দেহে তা হলো শৈশবের ফেলে আসা দিনগুলো।
বিজ্ঞাপন
মানুষের জীবনের সবচেয়ে মধুর সময় কোনটি? নিঃসন্দেহে তা হলো শৈশবের ফেলে আসা দিনগুলো। শৈশবকালে যখন আমরা ছোট থাকি তখন মনে করি বড় হলে না জানি কতই সুখ আমাদের জন্য অপেক্ষা করে রয়েছে। কিন্তু একবার যখন বড় হই, তখন আমরা সবাই প্রতি মুহূর্তে বারবার ফিরে যেতে চাই আমাদের সেই শৈশবের ফেলে আসা দিনগুলোতে।
আরও পড়ুন: আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
বিজ্ঞাপন
শৈশবকালে মাথায় চেপে বসে থাকে না কোনো চিন্তাভাবনা। শুধু খুশি আনন্দ আর হইহুল্লোর মধ্য দিয়ে সমগ্র ছোটবেলা কখন অতিবাহিত হয় কৈশোর পেরিয়ে আমরা যৌবনে প্রবেশ করি তা বুঝতেও পারি না। যখন বুঝতে পারি তখন সেই সারল্যমাখা দিনগুলো হারিয়ে গেছে মহাকালের গভীরে। এরপর সারা জীবন কাটে মাথার ওপর চেপে বসে নানা দুশ্চিন্তায়, আর ছেলেবেলার স্মৃতিচারণায়। শৈশব প্রত্যেকের জীবনের মধুর একটি সময়। শৈশব জীবনের দিনগুলো ছিল দুরন্তপনা, দুষ্টুমি আর সারা দিন ছোটাছুটি করে।
দৌড়ে বেড়ানোর এক অন্যতম মুহূর্ত। আজও বারবার ফিরে যেতে মন চায় ফেলে আসা সেই শৈশবের দিনগুলোতে। মনে পড়ে অবাধে ঘুরাফেরা আর খেলে বেড়ানো সেইসব দিনগুলোর কথা। হয়তোবা শৈশব শব্দটি পড়েই স্মৃতির পাতায় হাতড়াতে শুরু করেছেন ফেলে আসা সোনালি দিনগুলোকে।
বিজ্ঞাপন
কার না মনে পড়ে সেই ছেলেবেলার কথা। দিনগুলো এখন শুধুই স্মৃতি হয়ে আছে। ছেলেবেলার সেই বন্ধুদের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা স্মৃতি। আধুনিক শহরের ইট- পাথরের তৈরি বড় বড় অট্টালিকার কারণে মানুষ হাঁপিয়ে উঠেছে। তাই এখনো একটু সুযোগ পেলে সবাই চলে যায় গ্রামের বাড়ি।
বিজ্ঞাপন
আরও পড়ুন: আজ ‘ঝামেলার শেষ নেই’ দিবস
এখনো যদি সময় পাওয়া যায় তখন বন্ধুদের সঙ্গে চায়ের দোকানে আড্ডা দিতে গিয়ে অনেক সময় বেরিয়ে আসে সেই পুরোনো দিনগুলোর স্মৃতিমাখা দৃশ্য। চোখের সামনে চলে আসে প্রায় ১০-১২ বছর পূর্বের স্মৃতি। মনে পড়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ার সময়ে শিক্ষকদের বকুনি, আবার অনেকে বলেন সবচেয়ে রাগী শিক্ষকের পিটুনির কথাও। সবাই যেন কোথায় হারিয়ে যাই।
বিজ্ঞাপন
এসডি/