“প্লাবিত হতে শুরু হয়েছে - সুন্দরবন”


Janobani

জেলা প্রতিনিধি

প্রকাশ: ০৬:৩৭ অপরাহ্ন, ২৪শে আগস্ট ২০২৪


“প্লাবিত হতে শুরু হয়েছে - সুন্দরবন”
ছবি: প্রতিনিধি

বাগেরহাট মোংলার নদ-নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বিপদসীমার ৪ ফুট উচ্চতার জ্বলোচ্ছাসে প্লাবিত হচ্ছে উপকূল। আরও পড়ুন: বাগেরহাটে স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের আনন্দে স্বামী শফিকুলের দুধ দিয়ে গোসল বাগেরহাট জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী কুমার স্বস্তিক জানান, পূর্ণিমার গোন, অতি বৃষ্টি ও সাগর উত্তাল থাকার কারণে স্বাভাবিকের তুলনায় পানি বেড়েছে মোংলার পশুর ও মোংলা নদীতে। এই দুই নদীর পানি বিপদসীমার ৪ ফুট উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে প্লাবিত হচ্ছে মোংলার উপকূলে নিম্নাঞ্চল। এদিকে ২ ফুট উচ্চার পানিতে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন। সুন্দরবনের অভ্যন্তরের নিম্নাঞ্চলে পানির চাপ ও উচ্চতা আরো বেশি। গোটা সুন্দরবনই স্থান বিশেষ দুই থেকে ৪ফুট উচ্চতার জ্বলোচ্ছাসে প্লাবিত হয়েছে। তবে বনের অভ্যন্তরে মাটির উঁচু টিলা থাকায় বন্যপ্রাণীর ক্ষয়ক্ষতির আশংকা করছেন না বনবিভাগ। সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল পর্যটন ও বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আজাদ কবির বলেন, গত তিন দিন ধরে সুন্দরবনের ভিতরে পানি বেড়েছে। তলিয়ে গেছে বনসহ বনের করমজল পর্যটন কেন্দ্রের রাস্তাঘাট। তবে পানিতে বনের ও করমজলের বন্যপ্রানীর কোন ক্ষয়ক্ষতি এখনও পর্যন্ত চোখে পড়েনি বলে জানান তিনি। আরও পড়ুন: বাগেরহাট নার্সিং ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষের পদত্যাগের দাবীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ তিনি বলেন, বনের অভ্যন্তরে উঁচু টিলা থাকায় সেখানে আশ্রয় নিতে পারছে বন্যপ্রানীরা। সুতরাং বন্যপ্রাণীর ক্ষয়ক্ষতির আশংকা তেমন একটা নেই। এসডি/

বাগেরহাট মোংলার নদ-নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বিপদসীমার ৪ ফুট উচ্চতার জ্বলোচ্ছাসে প্লাবিত হচ্ছে উপকূল। 


আরও পড়ুন: বাগেরহাটে স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের আনন্দে স্বামী শফিকুলের দুধ দিয়ে গোসল


বাগেরহাট জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী কুমার স্বস্তিক জানান, পূর্ণিমার গোন, অতি বৃষ্টি ও সাগর উত্তাল থাকার কারণে স্বাভাবিকের তুলনায় পানি বেড়েছে মোংলার পশুর ও মোংলা নদীতে। এই দুই নদীর পানি বিপদসীমার ৪ ফুট উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে প্লাবিত হচ্ছে মোংলার উপকূলে নিম্নাঞ্চল। 


এদিকে ২ ফুট উচ্চার পানিতে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন। সুন্দরবনের অভ্যন্তরের নিম্নাঞ্চলে পানির চাপ ও উচ্চতা আরো বেশি। গোটা সুন্দরবনই স্থান বিশেষ দুই থেকে ৪ফুট উচ্চতার জ্বলোচ্ছাসে প্লাবিত হয়েছে। তবে বনের অভ্যন্তরে মাটির উঁচু টিলা থাকায় বন্যপ্রাণীর ক্ষয়ক্ষতির আশংকা করছেন না বনবিভাগ। 


সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল পর্যটন ও বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আজাদ কবির বলেন, গত তিন দিন ধরে সুন্দরবনের ভিতরে পানি বেড়েছে। তলিয়ে গেছে বনসহ বনের করমজল পর্যটন কেন্দ্রের রাস্তাঘাট। তবে পানিতে বনের ও করমজলের বন্যপ্রানীর কোন ক্ষয়ক্ষতি এখনও পর্যন্ত চোখে পড়েনি বলে জানান তিনি। 


আরও পড়ুন: বাগেরহাট নার্সিং ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষের পদত্যাগের দাবীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ


তিনি বলেন, বনের অভ্যন্তরে উঁচু টিলা থাকায় সেখানে আশ্রয় নিতে পারছে বন্যপ্রানীরা। সুতরাং বন্যপ্রাণীর ক্ষয়ক্ষতির আশংকা তেমন একটা নেই।


এসডি/