কোন উপদেষ্টা বাদ পড়তে পারেন জানালেন মাসুদ কামাল

সর্বশেষ ঘটনাচক্রে রাজনৈতিক দলগুলো প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দাবি করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে ‘দলীয় উপদেষ্টা’ বাদ দেওয়া হোক—কারণ তারা মনে করেন দলীয় উপদেষ্টা থাকলে ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া কঠিন হবে। যদিও কোনো পক্ষই কোনো নির্দিষ্ট নাম প্রধান উপদেষ্টার কাছে বলেনি।
বিজ্ঞাপন
সিনিয়র সাংবাদিক মাসুদ কামাল মনে করেন, ওই ‘দলীয় উপদেষ্টা’ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ও শ্রম ও কর্মসংস্থানের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) নিজের ইউটিউব চ্যানেলের একটি ভিডিওতে তিনি বলেন, “আমার ধারণা, রাজনৈতিক নেতারা যে ‘দলীয় উপদেষ্টাদের’ কথা বলেছেন, তাদের মধ্যে আসিফ মাহমুদ আছেন। তার ওপর রয়েছে অযোগ্যতার অভিযোগ; কিছু মানুষ কোনো কাজই করতে পারেন না — সে অযোগ্য।”
বিজ্ঞাপন
মাসুদ কামাল বিশেষ করে আসিফ মাহমুদের সম্প্রতি করা একটি ফেসবুক পোস্টকে উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। ওই পোস্টে, তিনি ভারতের সঙ্গে শেখ হাসিনার আমলে করা কিছু চুক্তি বাতিলের সংবাদ উল্লেখ করেন—যেটি পরবর্তীতে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা নাকচ করেছেন। মাসুদ কামাল এ ধরনের কর্মকাণ্ডকে ‘ভুল’ বা ‘উল্টাপাল্টা’ কাজ হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, “আসিফ মাহমুদ অযোগ্য; এত ভুল কাজ করেন, উল্টাপাল্টা কাজ করেন। আমাদের প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করার জন্য এমন দু-একটি ঘটনা যথেষ্ট।”







