শাকিবকে সে একদমই সহ্য করতে পারে না: অপু বিশ্বাস


Janobani

বিনোদন প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৬:০৪ অপরাহ্ন, ৬ই মে ২০২৪


শাকিবকে সে একদমই সহ্য করতে পারে না: অপু বিশ্বাস
অপু বিশ্বাস | ছবি: ফেসবুক থেকে নেওয়া

ঢালীউডের কুইন খ্যাত অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস। সুপারস্টার শাকিব খানের সঙ্গে জুটি বেঁধে অনেক সুপার-ডুপার হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন। সিনেমা করতে করতে একসময় এজুটির মধ্যে প্রেম শুরু হয় এরপর বিয়ে। শাকিব-অপুর একটি সন্তানও রয়েছে। তবে এই নায়িকার প্রথম বয়ফ্রেন্ড কে, তা জানলে অবাক হবেন আপনিও।


দেশের একটি সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই নায়িকা বলেন, বলিউডের বাদশাদ খ্যাত অভিনেতা শাহরুখ খানের প্রেমে পড়েছিলাম। আমার প্রথম বয়ফ্রেন্ড শাহরুখ খান ছিল। তাহলে ঘটনাটা খুলেই বলি, ছোটবেলায় শাহরুখ খানকে খুব বেশি পছন্দ করতাম। আমার পড়ার টেবিলের সামনে শাহরুখ খানের বড় পোস্টার লাগিয়ে রেখেছিলাম। কোনো এক দুর্গাপূজা উৎসব থেকে আমি শাহরুখ খানের পোস্টারটা কিনেছিলাম। আমার বান্ধবীদের তখন বলেছিলাম, তোরা সবাই শাহরুখ খানকে জামাইবাবু বলে ডাকবি। এখন এ ঘটনা মনে পড়লে অনেক হাসি পায় আমার।


আরও পড়ুন: শাকিবের বিয়ে প্রসঙ্গে অপু বিশ্বাসের বিস্ফোরক মন্তব্য 


প্রসঙ্গক্রমে আরও একটি ঘটনা জানান অপু বিশ্বাস। এই অভিনেত্রী বলেন, আমাদের পাড়ার এক কাজিনের ছেলে আমাকে অনেক পছন্দ করে। ওর বয়স মাত্র আড়াই বছর। ও আমাকে গার্লফ্রেন্ড বলে ডাকে। ওর মাকে ও এভাবে বলে, ‘মা, আমি অপুকে বিয়ে করব। বিয়ের পর অপুকে চকোলেট খাওয়াব। মজার ব্যাপার হলো, ও আমার জন্য ওর ভাগের খাবারের অংশ প্রায়ই রেখে দেয়। আর শাকিব খানকে ও একদমই সহ্য করতে পারে না। আমাকে প্রায়ই বলে, তুমি শাকিবের সাথে কেন কথা বলো?


এদিকে অপু বিশ্বাসের সাথে বিচ্ছেদের পর শাকিব খান সংসার শুরু করেন অভিনেত্রী বুবলীর সঙ্গে। তবে সে সংসার ও শেষ পর্যন্ত টেকেনি। খবর শোনা যাচ্ছে, এবার নাকি পরিবারের পছন্দে বিয়ে করছেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের এই নায়ক। ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলার একটি মেয়েকে শাকিবের বউ হিসেবে প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত করেছে তার পরিবার থেকে। মেয়ে যুক্তরাজ্য থেকে চিকিৎসা বিষয়ে পড়াশোনা করে দেশে ফিরেছেন। আর শাকিবেরও ডাক্তার মেয়ে পছন্দ।


শাকিবের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছেন, ঢাকার পার্শ্ববর্তী জেলাটি হলো মুন্সীগঞ্জ। এখন অবধি ২ থেকে ৩ পাত্রীকে দেখেছে শাকিব খানের পরিবার। সবার মধ্যে মুন্সীগঞ্জের ডাক্তার মেয়েই এগিয়ে আছেন।


এমএল/