নীলফামারীতে কালবৈশাখীর তাণ্ডবে বাড়িঘর বিধ্বস্ত

তারা এখন এ পরিস্থিতিতে মানবেতর জীবনযাপন করছেন
বিজ্ঞাপন
নীলফামারীর ডিমলায় কালবৈশাখীর ঝড়ে প্রায় শতাধিক বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। এ ছাড়া গাছপালা উপড়ে পড়েছে। বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙেছে এবং তার ছিঁড়ে গেছে। এতে সকাল থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩০ মে) সকাল ১০ টার দিকে এই কালবৈশাখী ঝড় বয়ে যায়।
বিজ্ঞাপন
সরেজমিনে উপজেলার, বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা যায়, কালবৈশাখী ঝড়ে অনেকের বসতঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। গাছ-বাশঁ ঘরের উপরে পড়েছে। বিশেষ করে উপজেলার খালিশা চাপানি ইউনিয়নে বাইশপুকুর, ডালিয়া ছোটখাতার প্রায় অর্ধ শতাধিক বাড়ি ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। খোলা আকাশের নীচে বসবাস করছেন ক্ষতিগ্রস্তরা। উপজেলার অন্যান্য ইউনিয়ন মিলে প্রায় শতাধিক ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। তারা এখন এ পরিস্থিতিতে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
বিজ্ঞাপন
ক্ষতিগ্রস্তরা জানান, বৃহস্পতিবার সকাল দশটার দিকে কালবৈশাখী ঝড় মুহুর্তের মধ্যে আমাদের ঘর একেবারে উড়িয়ে নিয়েছে। আমরা এখন খোলা আকাশের নীচে বসবাস করছি। আমাদেরকে সহোযোগিতা না করলে আমাদের রাস্তায় থাকতে হবে।
বিজ্ঞাপন
ডিমলা ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মো. মোজাম্মেল হক বলেন, বিভিন্ন জায়গায় গাছ ভেঙে রাস্তা ও ঘরের উপর পরে আছে। এগুলো সরানোর কাজে আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। যতক্ষণ পর্যন্ত সরানো না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা কাজ চালিয়ে যাবো।
বিজ্ঞাপন
আরও পড়ুন: চেয়েছিলেন হাল ধরতে, এখন পরিবারের বোঝা
খালিশা চাপানি ইউনিয়নের ইউপি সদস্য শাহানুর ইসলাম বলেন, বৃহস্পতিবার সকালে কালবৈশাখী ঝড়ে আমার ইউনিয়নে প্রচুর পরিমাণ বাড়ি ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। অনেক পরিবার খোলা আকাশের নীচে বসবাস করছে।
বিজ্ঞাপন
এমএল