মায়ের সেবায় হাসপাতালে রাতদিন স্ত্রীসহ তারেক রহমান


Janobani

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২:৩২ অপরাহ্ন, ১৩ই জানুয়ারী ২০২৫


মায়ের সেবায় হাসপাতালে রাতদিন স্ত্রীসহ তারেক রহমান
ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মায়ের সেবায় প্রতিদিন স্ত্রীসহ হাসপাতালে হাজির হচ্ছেন। বাসায় রান্না করা খাবার নিজ হাতে করে নিয়ে আসেন হাসপাতালে। সঙ্গে স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানসহ পরিবারের অন্য সদস্যরাও থাকেন।এদিকে পরিবারের সংস্পর্শ পেয়ে খালেদা জিয়া এখন অনেকটা উজ্জীবিত। তার স্বাস্থ্য উন্নতির দিকে যাচ্ছে। হাসপাতালের হাঁটাচলা করছেন, কথা বলছেন সবার সঙ্গে।


এদিকে পরিবারের সংস্পর্শ পেয়ে খালেদা জিয়া এখন অনেকটা উজ্জীবিত। তার স্বাস্থ্য উন্নতির দিকে যাচ্ছে। হাসপাতালের হাঁটাচলা করছেন, কথা বলছেন সবার সঙ্গে।


আরও পড়ুন: পরিবারের সদস্যদের কাছে পেয়ে ফুরফুরে মেজাজে খালেদা জিয়া


প্রতিদিনের মতো রবিবারও (১২ জানুয়ারি) হাসপাতালের এসেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। স্থানীয় সময় দুপুরের দিকে খাবার নিয়ে হাসপাতালের এসেছেন তিনি।


এসময় উপস্থিত সাংবাদিকরা কথা বলতে চাইলে তিনি বলেন, সবাই সবার জন্য দোয়া করি। এরপর রাত ১১টায় বের হন হাসপাতাল থেকে। এই পুরো সময় মায়ের পাশে থেকেছেন তারেক রহমান।


এসময় ইউরোপে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের সমন্বয়ক কামাল উদ্দিন ও যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কয়সর এম আহমেদকে তাদের সঙ্গে দেখা যায়।


এদিকে পুরোপুরি চি‌কিৎসা শুরু না হলেও লন্ডনে হাসপাতালে ভর্তির পর বিএন‌পি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের আশাব্যঞ্জক উন্নতি হয়েছে।


আরও পড়ুন: ক্রীড়াঙ্গনকেও দলীয়করণ করেছিল আ.লীগ: মির্জা ফখরুল


বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এজেডএম জা‌হিদ হোসেনকে উদ্ধৃত করে যুক্তরাজ্য বিএন‌পির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খছরুজ্জামান খছরু গণমাধ্যমকে এ কথা জানান।


উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে গত ৭ জানুয়ারি রাতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকা ছাড়েন খালেদা জিয়া। রাত ১১টা ৪৬ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়ন করে কাতার আমিরের পাঠানো এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি। ৮ জানুয়ারি স্থানীয় সময় সকাল ৮টা ৫৯ মিনিটে লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছান খালেদা জিয়া। পরে ‘লন্ডন ক্লিনিকে’ ভর্তি করানো হয় বিএনপি চেয়ারপারসনকে। এখন সেখানেই তার চিকিৎসা চলছে।


আরএক্স/