মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়েছে, পুলিশে অভিযোগ জানাতে গিয়ে ‘ধর্ষিতা’ মা!
নিজস্ব প্রতিনিধি
প্রকাশ: ০১:৪৬ অপরাহ্ন, ২২শে সেপ্টেম্বর ২০২২
ভারতের উত্তরপ্রদেশের কনৌজ জেলার ঘটনায় অনুপ মৌর্য নামে অভিযুক্ত ইনস্পেক্টরকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। বর্তমানে জেল হেফাজতে রয়েছেন তিনি।
রক্ষকই যখন ভক্ষক! মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়েছে, এই অভিযোগ জানিয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক মহিলা। মেয়ের ঘটনার তদন্তকারী আধিকারিকের হাতেই ‘ধর্ষিতা’ হতে হল মহিলাকে। এমনই অভিযোগ উঠেছে উত্তরপ্রদেশের কনৌজ জেলায়।
সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ১৭ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণ করা হয় বলে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন তাঁর মা। যে ইনস্পেক্টর এই ঘটনায় দায়িত্বরত ছিলেন, তিনিই তাঁকে ধর্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন ওই মহিলা। ইতিমধ্যেই অনুপ মৌর্য নামে অভিযুক্ত ইনস্পেক্টরকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তাঁকে গ্রেফতারও করা হয়েছে।
মহিলার অভিযোগ, সোমবার (২৮ আগস্ট) ওই পুলিশকর্মী তাঁর আবাসনের কাছে একটি পেট্রল পাম্পের সামনে মহিলাকে দেখা করতে বলেন। সেই মতো ঘটনাস্থলে যান ওই মহিলা। তার পর তাঁকে নিজের আবাসনে নিয়ে যান পুলিশকর্মী। সেখানে মহিলাকে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় এফআইআর দায়ের করা হয়।
যদিও ইনস্পেক্টরের দাবি, তিনি কিছু নথিপত্রে সই করানোর জন্য মহিলাকে আবাসনে নিয়ে গিয়েছিলেন। কনৌজের পুলিশ সুপার কানওয়ার অনুপম সিংহ বলেছেন, ‘‘প্রাথমিক ভাবে এই অভিযোগ ঠিক বলে মনে করা হচ্ছে। ইনস্পেক্টরকে সাসপেন্ড ও গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি জেল হেফাজতে রয়েছেন।'
সূত্র: আনন্দবাজার
আরএক্স/
রক্ষকই যখন ভক্ষক! মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়েছে, এই অভিযোগ জানিয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক মহিলা। মেয়ের ঘটনার তদন্তকারী আধিকারিকের হাতেই ‘ধর্ষিতা’ হতে হল মহিলাকে। এমনই অভিযোগ উঠেছে উত্তরপ্রদেশের কনৌজ জেলায়।
সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ১৭ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণ করা হয় বলে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন তাঁর মা। যে ইনস্পেক্টর এই ঘটনায় দায়িত্বরত ছিলেন, তিনিই তাঁকে ধর্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন ওই মহিলা। ইতিমধ্যেই অনুপ মৌর্য নামে অভিযুক্ত ইনস্পেক্টরকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তাঁকে গ্রেফতারও করা হয়েছে।
মহিলার অভিযোগ, সোমবার (২৮ আগস্ট) ওই পুলিশকর্মী তাঁর আবাসনের কাছে একটি পেট্রল পাম্পের সামনে মহিলাকে দেখা করতে বলেন। সেই মতো ঘটনাস্থলে যান ওই মহিলা। তার পর তাঁকে নিজের আবাসনে নিয়ে যান পুলিশকর্মী। সেখানে মহিলাকে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় এফআইআর দায়ের করা হয়।
যদিও ইনস্পেক্টরের দাবি, তিনি কিছু নথিপত্রে সই করানোর জন্য মহিলাকে আবাসনে নিয়ে গিয়েছিলেন। কনৌজের পুলিশ সুপার কানওয়ার অনুপম সিংহ বলেছেন, ‘‘প্রাথমিক ভাবে এই অভিযোগ ঠিক বলে মনে করা হচ্ছে। ইনস্পেক্টরকে সাসপেন্ড ও গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি জেল হেফাজতে রয়েছেন।'
সূত্র: আনন্দবাজার
আরএক্স/