বাউফলে সব ধরনের শীতকালীন সবজি দাম আকাশ ছোঁয়া

গত বছরের তুলনায় চলতি মৌসুমে শীতকালীন শাক-সবজির দাম প্রায় দ্বিগুণ বলে অভিযোগ ক্রেতাদের
বিজ্ঞাপন
পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার প্রতিটি বাজারে উঠতে শুরু করেছে শীতকালীন সবজি। নতুন এসব সবজির সর্বনিম্ন দাম ৭০ টাকা থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এতে অস্বস্তিতে রয়েছে ক্রেতা সাধারণ দিনমুজুর সহ বিভিন্ন শ্রেণীর পেশার মানুষ। রীতিমত বাজার অস্থির করে তুলেছে আলু, বেগুন, করলা, শিম, বরবটি, কাঁকরোল, ফুলকপি ও টমেটো। গত বছরের তুলনায় চলতি মৌসুমে শীতকালীন শাক-সবজির দাম প্রায় দ্বিগুণ বলে অভিযোগ ক্রেতাদের। পাশাপাশি বিক্রেতাদেরও অভিযোগ উঠেছে।
বিজ্ঞাপন
বুধবার (২০ নভেম্বর) উপজেলার কালিশুরী বাজারসহ বেসকিছু বাজারে গিয়ে দেখা যায় এমন চিত্র। বাজারে সব ধরণের শাকসবজির দাম যেন আকাশ ছোঁয়া। আর এসব শাকসবজি সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে,আলু (পুরান) প্রতি কেজি ৭৫ টাকা, বেগুন ৮০, ঝিঙা ৬০, ধুন্দুল ৬০, চিচিঙ্গা ৬০, বরবটি ৭০, করলা ১০০, শসা ৮০, শিম ১০০, ঢেঁড়স ৬০, পটল ৭০, মিষ্টি কুমড়া ৬০, টমেটো ১৪০, পেঁপে ৬০ , গাজর ১২০, মুলা ৬০, ছোট সাইজের ফুলকপি পিস ১২০ টাকা, কাঁকরোল ৯০ এবং কাঁচামরিচ ১৬০-১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
বিজ্ঞাপন
বাজার করতে আসা একজন দিনমজুর বলেন, সবজির দাম এতো চড়া যা ইনকাম হয় তা দিয়ে ভালো মানের সবজি কিনে খাওয়া বেশ কষ্টের। মাছ মাংসের ধারেও যেতে পারি না। এতো দাম দিয়ে কিনবো কিভাবে? আগের তুলনায় বর্তমানে ইনকাম হচ্ছে অনেক কম। যা প্রয়োজনের তুলনার বাহিরে।
বিজ্ঞাপন
এদিকে সবজির দামের বিষয়ে কালিশুরী বাজারের সবজি বিক্রেতা মো. আল-আমীন বলেন, গেল কয়েক বছরের তুলনায় এবছর সবজির দামটা অনেক বেশি। কারণ এবছর উৎপাদন কম। এজন্য বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।
বিজ্ঞাপন
এসডি/







