সবসময়ই এসব প্রশ্ন সত্যিই খুব বিরক্তিকর: মিমি চক্রবর্তী


Janobani

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশ: ০৫:২১ অপরাহ্ন, ৩০শে ডিসেম্বর ২০২৩


সবসময়ই এসব প্রশ্ন সত্যিই খুব বিরক্তিকর: মিমি চক্রবর্তী
মিমি চক্রবর্তী | ছবি: সংগৃহীত

কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। বর্তমানে রুপালি পর্দার চেয়ে রাজনীতির মাঠেই বেশি সক্রিয় আছেন তিনি। তবে অভিনয় ছাড়েননি এখনো। এদিকে এ নায়িকার সমবয়সী অনেকেই বিয়ের পিঁড়িতে বসে সংসারী হলেও, তিনি এখনও সিঙ্গেলই আছেন। তবে এবার প্রেম ও বিয়ে নিয়ে মুখ খুলেছেন এ অভিনেত্রী।


অভিনয় আর রাজনীতি নিয়ে ব্যাস্ত থাকলেও, প্রেম বা বিয়ের বিষয়ে কোনো চিন্তা ভাবনাই নেই তার। এমনকী বিয়ের বয়স পেরিয়ে যাচ্ছে তবুও অভিনেত্রীর কোনো সাড়া শব্দ নেই।


আরও পড়ুন: নতুন বছরে জয়ার বিশেষ বার্তা


সম্প্রতি সংবাদ মাধ্যমের একটি সাক্ষাৎকারে প্রেম ও বিয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে মিমি বলেন, প্রেম-বিয়ের জন্য সময় নেই তার হাতে। নিজেকে এসবে বিরক্তিকর বলেও দাবি করেন তিনি।


অভিনেত্রী বলেন, কি বলব বলেন, আমি সত্যিই খুব বিরক্তিকর। বিয়ে করার আগে ছেলে খুঁজে পেতে হবে। এটার জন্য ডেট করতে হব। আবার দেখা করতে হবে, বিভিন্ন জায়গায় যেতে হবে। আমি এসব কিছুই করি না। কাজ করি, বাসায় ফিরি, একটু বই পড়ি, ফোন স্ক্রল করি, আর তিন ছেলেপুলে (পোষ্য) নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করি।


আরও পড়ুন: নিজের উপর ঘৃণা হচ্ছে অঙ্কুশের


মিমি আরও বলেন, আমি সবসময় ডিসিপ্লিনড লাইফে বিশ্বাস করি। কোনো বছরের শেষ কিংবা বা নতুন বছরের জন্য শুধু নয়। আমার বাবার থেকে শৃঙ্খলাপরায়ণ হতে শিখেছি। সৎ এবং ভালো মানুষ হতে চেয়েছি সবসময়। আর সমাজকে কিছু ফিরিয়ে দিতে চাই, মানুষকে বিভিন্নভাবে সাহায্য করতে চাই।


রাজনীতিতে আসায় অভিনয় জীবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কিনা? এমন প্রশ্নের উত্তরে মিমি বলেন, না, না। অভিনয়ের জন্য সময় ম্যানেজ করা যায়। আর তাছাড়া যখন একটা কাজে থাকি, তখন শুধু সেটাই মনোযোগ সহকারে করি। কখনোই কয়েকটা কাজ একসাথে করি না। আমাদের রাজনীতিটা আসলে রাজনীতির মানুষদের মতো করে কখনোই করতে হয় না।


আরও পড়ুন: শাকিব খানের অনুষ্ঠানে ভক্তদের তুমুল ভাঙচুর


যেহেতু আমরা অভিনয়শিল্পী, তাই সেই স্বাধীনতা আমাদের দেওয়া আছে যে, কাজটা গুরুত্ব দেওয়া এবং মানুষের জন্য কাজ করা। আমার অফিস থেকে যেন সেবা না পেয়ে কেউ ঘুরে চলে যায়। আর এটা পর্যবেক্ষণ করা আমার দায়িত্ব ভিতরে পড়ে। তাই স্ট্যান্ড বাই থাকি সবসময়।


এমএল/