অপুর জিডি, যে তিন জনকে সতর্ক করল পুলিশ

সংস্কৃতিকর্মীদের টার্গেট করে অনবরত বুলিং করছেন এবং কুৎসা রটনা করে চলেছেন।
বিজ্ঞাপন
অরুচিকর, মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন তথ্য প্রচারের অভিযোগে সম্প্রতি রাজধানীর ভাটারা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের ‘বিউটি কুইন’ খ্যাত চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস। তার অভিযোগ আমলে নিয়ে তদন্তে নামে সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ডিভিশন সিটিটিসি। এরই মধ্যে একজন পুরুষ ও দু’জন নারী কন্টেন্ট ক্রিয়েটরকে ডেকে সর্তক করেছে সিটিটিসি।
বিজ্ঞাপন
সিটিটিসি’র ফেসবুক পেজ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়। পেজ থেকে বলা হয়েছে -সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে এখন নানা ধরনের বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন নেটিজেনরা। ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার, টুইটার, ভাইবার, ইমো ও হোয়াটসঅ্যাপ ইত্যাদির মাধ্যমে তারা সাইবার অপরাধীদের শিকারে পরিণত হচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে সিটিটিসি প্রাপ্ত অভিযোগগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে যে, কিছু ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রোস্টিং এর নামে সংস্কৃতিকর্মীদের টার্গেট করে অনবরত বুলিং করছেন এবং কুৎসা রটনা করে চলেছেন।
বিজ্ঞাপন
অপু বিশ্বাসের অভিযোগের কথা উল্লেখ্য করে আরও বলা হয় - সম্প্রতি অভিনয় শিল্পী অপু বিশ্বাসও এ ধরনের অপরাধের শিকার হন, তার জিডি ও অভিযোগের ভিত্তিতে একজন পুরুষ ও দু’জন নারী কন্টেন্ট ক্রিয়েটরকে অপপ্রচার বিষয়ে নিউট্রালাইজ করা হয়েছে এবং অনলাইনে ঘৃণা ছড়ানো বন্ধ করতে বলা হয়েছে।
বিজ্ঞাপন
সাইবার স্পেসে হেয় করা হলে এ ধরনের অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে উল্লেখ করে লেখা হয়- একটা সুস্থ ও রিজিলিয়েন্ট সাইবার স্পেস আমাদের সবার কাম্য। আমরা বিশ্বাস করি সবাই আইন মানবে ও সাইবার ইথিক্সগুলো মেনে চলে নিরাপদ সাইবার ভুবন গড়তে সহায়তা করবে। সাইবার স্পেসে যে কাউকে হেয় করা অপরাধ ও তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। সংস্কৃতিকর্মী বা সাধারণ ভিক্টিম সবার জন্য আমাদের সাইবার সেবা উম্মুক্ত থাকবে।
বিজ্ঞাপন
জেবি/আজুবা